বাংলাদেশে বেকারত্বের হার আগের থেকে কিছুটা কমলেও এখনও বাংলাদেশে প্রায় ৩০ লক্ষ্য শিক্ষিত বেকার আছে। কোন দেশ বা জাতিকে এগিয়ে নিতে হলে সর্বপ্রথম বেকারত্বের হার কমিয়ে কর্মস্তান তৈরি করতে হয়।
আরও পড়ুন প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন
বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে এবং বেকারদের কর্মসংস্তান তৈরি করতে প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ দিচ্ছে সর্বোচ্ছ ৫ লক্ষ্য টাকা পর্যন্ত ঋণ সুবিদা। এই লোন সকল তরুণ প্রশিক্ষন প্রাপ্ত শিক্ষিত ছেলে নিতে পারবে।
আরও পড়ুন কৃষি ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম
এই লোনের আরেকটি নাম হলো বঙ্গবন্ধু যুব ঋণ।
আজকের এই পোস্ট থেকে প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ সম্পর্কে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কিছু জানতে পারবেন।
Contents
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ কি?
বাংলাদেশে শিক্ষিত তরুনের হার প্রতিদিন বেরেই চলেছে। একটা দেশ এবং জাতিকে এগিয়ে নিতে হলে তরুণদের অবধান রাখতে হয়।
বাংলদেশের তরুণ ছেলেদের মধ্যে বিশাল বড় একটি অংশ বেকার রয়ে গেছে। তাদের বেকারত্ব দূর করার জন্য এই লোন দেওয়া হয়। তবে শুধু শিক্ষিত হলে এই ঋণ পাওয়া যাবেনা, শুধু মাত্র প্রশিক্ষন প্রাপ্তদের এই লোন প্রধান করা হবে।
প্রশিক্ষন প্রাপ্ত সেই সাথে হতে হবে শিক্ষিত এই দুটির কোন একটি যদি আপনার মধ্যে না থাকে তাহলে আপনি এই ঋণ নিতে পারবেন না।
এই লোন প্রধানের লক্ষ্য বাংলাদেশে উদ্যোক্তা গড়ে তুলা সেই থাকে বেকারত্ব দূর করা।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ প্রাপ্তির জন্য যোগ্যতা?
যে কোন ধরনের ব্যাংক লোন কিংবা অন্য যে কোন লোন নেওয়ার কেত্রে আমাদের কিছু যোগ্যতা প্রয়োজন হয়, এই লোনটিও তার বেতিক্রম নয়।
যে সকল যোগ্যতা প্রয়োজন হবে তা নিম্নে লিখা হলোঃ
- বাংলাদেশের নাগরিক হওয়া অতি আবশ্যক।
- আপনি স্থায়ি বাশিন্দা হতে হবে। তাহলে স্থানীয় শাখা থেকে লোন নিতে পারবেন।
- শিক্ষাগত যোগ্যতা মিনিমাম জে,এস,সি অথবা তার সমমান হতে হবে।
- লোন নেওয়ার জন্য আপনাকে একটি কাজ কিংবা বেবসা বাছাই করতে হবে এবং সেই কাজে কিংবা বেবসায় আপনাকে প্রশিক্ষন প্রাপ্ত হতে হবে।
- আপনাকে অবশ্যই বেকার হতে হবে। অন্য কোন কাজ থাকলে আপনাকে লোন দেওয়া হবেনা।
- আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছর থেকে ৩৪ বছর এর মদ্ধের হতে হবে।
- একটা প্রতিষ্ঠান,বেবসা কিংবা কামার পরিচালনা করার মত যোগ্যতা থাকতে হবে।
- ইতি মধ্যে আপনি যদি অন্য কোন ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকেন এবং সেই ব্যাংক-এ ঠিক মত লোন পরিসুদ না করে থাকেন তাহলেও আপনাকে ঋণ দেওয়া হবেনা।
- আপনার একজন সাক্ষী প্রয়োজন হবে অবশ্যই তার ঋণ পরিসুদ করার মত যোগ্যতা থাকতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এর বৈশিষ্ঠ্য
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ বৈশিষ্ঠ্য গুলো হলোঃ
- প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ সর্বোচ্ছ ৫ লক্ষ্য টাকার লোন প্রধান করে।
- প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ-এর লোন সর্বোচ্ছ ৫ বছরের মধ্যে কিস্তি গুলো শেষ করতে হয়।
- প্রধানমন্ত্রী লোনের সরল সুদের হার মাত্র ৯%
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ- এর লোন পেতে প্রয়োজনিয় কাগজপত্র
- আবেদনকারী ও সাক্ষী কৃতক সাক্ষরক্রিত ডিপি নোট লাগবে।
- প্রতিষঠানের সকল অবস্তার সম্পত্তি এবং মালামাল ব্যাংকের নিকট হাইপোথিকেশন রাখার জন্য আবেদনকারী কৃতক স্বাক্ষরিত হাইপোথিকেশন ডিড প্রধান করতে হবে।
- আবেদনকারীর সম্পত্তির মূল দলিলপত্র অথবা জামিনদারের জমির দলিল জমা দিতে হবে। যে কোন একজনের দলিল জমা দিতে হবে।
উপসংহার
এই আর্টিকেল-এ প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ সম্পর্কে লিখা কোন কথা বা অংশ আমাদের নিজের থেকে বানিয়ে লিখা নয়। সকল তথ্য ঋণ প্রধানকারি অফিচিয়াল ওয়েবসাইট থেকে সংরক্ষণ করা হয়েছে।
এই তথ্য গুলো প্রতিনিয়ত আপডেত হতে থাকে যে কোন সময় পরিবর্তন হতে পারে। আপনি প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ-এর লোন নেওয়ার সময় যদি আমাদের লিখা কোন তথ্যের সাথে কিংবা কোন অংশের সাথে না মিলে তাহলে যত দ্রুত সম্বব জানানুর জন্য অনুরোধ করছি। তাহলে আমরা অল্প কিছু সময়ের মধ্যে তথ্য আপডেট করে দিব।
আমাদের লিখা এই আর্টিকেল আপনার কাজে আসলে আপনার থেকে আমরা একটা কমেন্ট অথবা শেয়ার আশা করি।